বিশেষ প্রতিনিধিঃ
সোনারগাঁয়ে জামপুর ইউনিয়নে পশ্চিম পাড়া গ্রামের শ্রমিকদল নেতা হান্নান ও তার ছেলে মেহেদী ও শিমুলের নেতৃত্বে ১০ থেকে ১৫ জনের একটি দল সংঘবদ্ধভাবে মীরেরবাগ গ্রামের ফজল হকের ছেলে নাহিদ ও লোকমানের ছেলে সাওার, আরাফাতে উপর দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সন্ত্রাসী হামলা করে এতে নাহিদ গুরতর আহত হন।
পরবর্তীতে মীরেরবাগ গ্রামের সবাই একএিত হয়ে ঔপ্রতিরােধ করলে তারা পুণরায় হামলার চেষ্টা করে পরে সোনারগাঁ উপজেলা ছাত্রদল নেতা আব্দুর রহিম দু পক্ষের সংঘর্ষ থামাতে গেলে তার উপর চড়াও হন ও তার উপর এর দায় চাপাতে চান বলে জানা যায়।এই বিষয়ে আঃ রহিম বলেন ঝগড়ার সময় আমি কাছে থাকায় সংঘর্ষ থামাতে যাই। এই সময় আমি ঝগড়া থামাতে না পেরে আমি মসজিদে নামাজ পড়তে যাই।এই সময় কে বা কারা দোকান ভাঙচুর করেছে আমি অবগত নই।
নামাজ পড়ে বের হওয়ার পর তালতলা তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই ফরমান আলীর সাথে রাস্তায় দেখা হলে তিনি ঘটনা সম্পর্কে জানতে চান ও মিট করার জন্য হান্নানের দোকানে নিয়ে যান। তখন সেখানে কোন একজন ভিডিও করে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক হেয় প্রতিপন্ন করতে অপপ্রচার চালায়।